পেঁয়াজ রসুন ও আদার বর্তমান বাজার মূল্য ২০২৩

আসসালামু আলাইকুম বন্ধুরা আজকে আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করব আদা রসুন ও পেঁয়াজের বর্তমান বাজার মূল্য সম্পর্কে। কেননা আদা রসুন ও পেঁয়াজের দাম নিয়ে বর্তমান বাজারে খুবই তোলপাড় চলতেছে সেজন্যই আমি আপনাদের সাথে এই তিনটি পণ্য নিয়ে আলোচনা করতে এসেছি অর্থাৎ এগুলোর বিস্তারিত দাম দর আপনাদেরকে জানাবো।

পেঁয়াজ রসুন ও আদার বর্তমান বাজার মূল্য ২০২৩  আসসালামু আলাইকুম বন্ধুরা আজকে আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করব আদা রসুন ও পেঁয়াজের বর্তমান বাজার মূল্য সম্পর্কে। কেননা আদা রসুন ও পেঁয়াজের দাম নিয়ে বর্তমান বাজারে খুবই তোলপাড় চলতেছে সেজন্যই আমি আপনাদের সাথে এই তিনটি পণ্য নিয়ে আলোচনা করতে এসেছি অর্থাৎ এগুলোর বিস্তারিত দাম দর আপনাদেরকে জানাবো।  আদা পেঁয়াজ ও রসুনের দাম সম্পর্কিত আজকের এই আর্টিকেলটি আপনি যদি সম্পূর্ণ করতে পারেন তাহলে অবশ্যই এগুলোর মূল্য সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। কেননা বর্তমান সময়ে এগুলোর দাম হঠাৎ করে বেড়ে যাওয়ার কারণে অনেকেই বিভিন্ন ধরনের বিভ্রান্তির মধ্যে পড়তে হচ্ছে। তো যাই হোক প্রথমে আমরা আলোচনা করব আদার বর্তমান বাজার মূল্য নিয়ে এরপর আলোচনা করব রসুনের বর্তমান বাজার মূল্য নিয়ে তারপর পেঁয়াজের বর্তমান বাজার মূল্য নিয়ে, তো চলুন আজকে আমাদের মূল আর্টিকেলটি শুরু করি।  আদার বর্তমান বাজার মূল্য ২০২৩  সাধারণত আমরা সকলেই জানি যে বর্তমানে আদার বাজার মূল্য খুবই চড়া, অর্থাৎ প্রতি কেজি আদার দাম ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা পর্যন্ত। কিন্তু মূলত আদার দাম এখন কমেছে, এখন ইন্দোনেশিয়ান প্রতি কেজি আদাম মূল্য হচ্ছে মাত্র ১৩০ টাকা অর্থাৎ ১৩০ টাকা দিয়েই এখন আপনি ইন্দোনেশিয়ার ১ কেজি আদা কিনে আনতে পারবেন। কিন্তু অল্প কিছুদিন পূর্বেই এই ইন্দোনেশিয়ান প্রতি কেজি আদার মূল্য ছিল ৩০০ থেকে ৩২০ টাকা এমনকি ৩৫০ টাকা পর্যন্ত। পাঁচ কেজি ইন্দোনেশিয়ান আদার বর্তমান বাজার মূল্য হচ্ছে ৬৫০ টাকা, অর্থাৎ সাধারণত আমরা গ্রামের মধ্যে এটাকে পাল্লা বলে থাকি, অর্থাৎ এক পাল্লা আদার বর্তমান বাজার মূল্য হচ্ছে ৬০০ থেকে ৬৫০ টাকা।  আরও পড়ুন: জিরার বর্তমান বাজার মূল্য ২০২৩ টিনের বর্তমান বাজার মূল্য ২০২৩ রুপার বর্তমান বাজার মূল্য ২০২৩  অপরদিকে বারমা থেকে আমদানিকৃত আধার মূল্য এরকমই, অর্থাৎ বার্মার এক কেজি আদার বর্তমান বাজার মূল্য হচ্ছে ১৪০ টাকা। অনুরূপভাবে বার্মা থেকে আমদানিকৃত ৫ কেজি আদার বর্তমান বাজার মূল্য হচ্ছে ৭০০ টাকা। তবে ব্যবসায়িকরা বলতেছে অল্প কিছুদিনের ভিতর আদার মূল্য আরো অনেকটাই কমে যাবে, কেননা আদার আমদানি আগের তুলনায় বাড়তেছে কাজেই আদার দাম কমার আশঙ্কা রয়েছে।  রসুনের বর্তমান বাজার মূল্য ২০২৩  রসুনের বাজার কিন্তু বর্তমানে খুবই বেশি, দোকানদার বা ব্যবসায়িকরা বলতেছে এরকম প্রশ্নের দাম নিতে পারবে আর কখনো হয়নি বা হলেও অনেক দিন আগে হয়েছিল। যাইহোক এখন আমরা জানবো রসুনের বর্তমান বাজার মূল্য কত এই সম্পর্কে।  তো বন্ধুরা বাজারের হাই কোয়ালিটির এক কেজি রসুনের বর্তমান বাজার মূল্য হচ্ছে ১৯০ টাকা, অপরদিকে একই রসুন গায়ের রং একটু কালো হওয়ার কারণে প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৮০ টাকা। কোয়ালিটি ফুল এক পাল্লা অর্থাৎ পাঁচ কেজি রসুনের বর্তমান বাজার মূল্য হচ্ছে ৯০০ টাকা, ৯০০ টাকা দিয়েই আপনি এক পাল্লা রসুন কিনতে পারবেন। অপরদিকে আমাদের দেশে অর্থাৎ নাটোরে চাষকৃত রসুনের বাজার মূল্য হচ্ছে ১৫০ টাকা থেকে ১৭০ টাকা, অর্থাৎ যে রসুনটা একটু ভালো সেটার দাম ১৭০ টাকা কেজি এবং যে রেশন টা একটু নিম্নমানের সেটার দাম ১৫০ টাকা কেজি।  ইন্ডিয়ান রসুনের বর্তমান বাজার মূল্য হচ্ছে প্রতি কেজি ১৫০ থেকে ১৬০ টাকা পর্যন্ত, আর এখন বর্তমান সময়ে ইন্ডিয়ান রসুনের আমদানিটা বাড়তেছে। অপরদিকে বর্তমানে চায়না রসুনটা খুব বেশি আমদানি হয়েছে এবং চায়নার রসুন টাই খুব বেশি পরিমাণে বিক্রি হচ্ছে। চায়না রসুনের প্রতি কেজির বাজার মূল্য হচ্ছে ১৯৫ টাকা থেকে ২১০ টাকা পর্যন্ত। আবার বড় সাইজের যে রসুনগুলো রয়েছে ওইগুলো আবার ২৪০ থেকে ২৫০ টাকা পর্যন্ত প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে।  রসুনের মূল্য বৃদ্ধির কারন ২০২৩  সাধারণত প্রতি কেজি রসুন বিক্রি হতো ৭০ থেকে ৮০ টাকা কেজি এবং এতেই পাওয়া যেত বাজারের এক নাম্বার রসুন। কিন্তু বর্তমান সময়ে প্রতি কেজি রসুন বিক্রি হচ্ছে ১৭০ থেকে ১৯০ টাকা পর্যন্ত তো চলুন এবার জেনে নেই এই রসুনের মূল্য বৃদ্ধির কারণ সম্পর্কে।  রসুন এর মূল্য বৃদ্ধির অন্যতম একটি কারণ হচ্ছে আগের তুলনায় বাহিরের দেশ থেকে রসুন আমদানি হচ্ছে না। আগে যেমন ভাবে রসুন আমদানি করা হতো এখন আগের তুলনায় আমদানির সংখ্যা প্রায় অনেক অনেক কমে গিয়েছে যে কারণেই মূলত রসুনের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে।  রসুনের দাম বৃদ্ধির আরও একটি কারণ বলে জানা যায় যে, গতবছর রসুনের মূল্য একবারই কম ছিল যার কারণে বাংলাদেশে অনেক কৃষকরা রসুন চাষ করে পড়তে হয়েছে ক্ষতির মধ্যে। আর গত বছরে কৃষকেরা রসুন চাষ করে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় এই বছর প্রায় ৫০% কৃষকরা রসুন চাষ করা বাদ দিয়ে দিয়েছে। আর মূলত উপরে উল্লেখিত এই দুটি কারণেই রসুনের মূল্য আগের তুলনায় অনেকটাই বৃদ্ধি পেয়ে গেছে।  পেঁয়াজের বর্তমান বাজার মূল্য ২০২৩  পেঁয়াজের বাজার মূল্য যদিও হঠাৎ করে বেড়ে গিয়েছিল কিন্তু বর্তমানে পেঁয়াজের বাজার তেমন একটা বেশি না। পেঁয়াজের বাজারে সাধারণত তিন ধরনের পেঁয়াজ কেনাবেচা হচ্ছে একটা হচ্ছে লো কোয়ালিটি একটা মিডিয়াম কোয়ালিটি এবং একটা হাই কোয়ালিটি। তো চলুন বন্ধুরা এখন আমরা জেনে নেই পেঁয়াজের পাইকারি বাজার মূল্য কত রয়েছে।  লো কোয়ালিটির পেঁয়াজ প্রতি কেজির বাজার মূল্য হচ্ছে ৩০ থেকে ৩২ টাকা পর্যন্ত, অর্থাৎ অর্থাৎ ৩০ থেকে ৩২ টাকার ভিতরেই আপনি পাইকারি করে লো কোয়ালিটির পেঁয়াজ কিনতে পারবেন। মিডিয়াম কোয়ালিটির পেঁয়াজ পাইকারি বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৪২ দরে, এবং অপরদিকে হাই কোয়ালিটির পেঁয়াজ গুলোর পাইকারি বর্তমান বাজার মূল্য হচ্ছে ৪২ থেকে ৪৮ টাকা কেজি। অর্থাৎ আপনি সর্বোচ্চ ৪৮ টাকা কেজি দিয়ে বাজারের সেরা পেঁয়াজ কিন্তু কিনতে পারবেন। আর এটিই ছিল মূলত আজকের পেচের বর্তমান বাজার মূল্য।  আরও পড়ুন: চিনির বর্তমান বাজার মূল্য ২০২৩ ধানের বর্তমান বাজার মূল্য ২০২৩ পাটের বর্তমান বাজার মূল্য ২০২৩  পরিশেষে কিছু কথা  পেঁয়াজ রসুন ও আদার বর্তমান বাজার মূল্য ২০২৩ এই সম্পর্কিত আর্টিকেলটি আমি আপনাদের সাথে পেশ করেছি। আজকের এই আর্টিকেলে আমি আপনাদের সাথে এই মসলাগুলোর দাম নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি, এবং এটাও জানিয়ে দিয়েছি এই মসলাগুলোর পাইকারি বাজার দর ও খুচরা বাজার দর সম্পর্কে। তো আশা করি বন্ধুরা পেঁয়াজ রসুন ও আদার বর্তমান বাজার মূল্য আপনি জানতে পেরেছেন এবং এগুলো জানার জন্য আর অন্য কোথাও বা অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়ায় আর সার্চ বা খোঁজাখুঁজি করতে হবে না।


আদা পেঁয়াজ ও রসুনের দাম সম্পর্কিত আজকের এই আর্টিকেলটি আপনি যদি সম্পূর্ণ করতে পারেন তাহলে অবশ্যই এগুলোর মূল্য সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। কেননা বর্তমান সময়ে এগুলোর দাম হঠাৎ করে বেড়ে যাওয়ার কারণে অনেকেই বিভিন্ন ধরনের বিভ্রান্তির মধ্যে পড়তে হচ্ছে। তো যাই হোক প্রথমে আমরা আলোচনা করব আদার বর্তমান বাজার মূল্য নিয়ে এরপর আলোচনা করব রসুনের বর্তমান বাজার মূল্য নিয়ে তারপর পেঁয়াজের বর্তমান বাজার মূল্য নিয়ে, তো চলুন আজকে আমাদের মূল আর্টিকেলটি শুরু করি।

 

আদার বর্তমান বাজার মূল্য ২০২৩

সাধারণত আমরা সকলেই জানি যে বর্তমানে আদার বাজার মূল্য খুবই চড়া, অর্থাৎ প্রতি কেজি আদার দাম ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা পর্যন্ত। কিন্তু মূলত আদার দাম এখন কমেছে, এখন ইন্দোনেশিয়ান প্রতি কেজি আদাম মূল্য হচ্ছে মাত্র ১৩০ টাকা অর্থাৎ ১৩০ টাকা দিয়েই এখন আপনি ইন্দোনেশিয়ার ১ কেজি আদা কিনে আনতে পারবেন। কিন্তু অল্প কিছুদিন পূর্বেই এই ইন্দোনেশিয়ান প্রতি কেজি আদার মূল্য ছিল ৩০০ থেকে ৩২০ টাকা এমনকি ৩৫০ টাকা পর্যন্ত। পাঁচ কেজি ইন্দোনেশিয়ান আদার বর্তমান বাজার মূল্য হচ্ছে ৬৫০ টাকা, অর্থাৎ সাধারণত আমরা গ্রামের মধ্যে এটাকে পাল্লা বলে থাকি, অর্থাৎ এক পাল্লা আদার বর্তমান বাজার মূল্য হচ্ছে ৬০০ থেকে ৬৫০ টাকা।

আরও পড়ুন:

অপরদিকে বারমা থেকে আমদানিকৃত আধার মূল্য এরকমই, অর্থাৎ বার্মার এক কেজি আদার বর্তমান বাজার মূল্য হচ্ছে ১৪০ টাকা। অনুরূপভাবে বার্মা থেকে আমদানিকৃত ৫ কেজি আদার বর্তমান বাজার মূল্য হচ্ছে ৭০০ টাকা। তবে ব্যবসায়িকরা বলতেছে অল্প কিছুদিনের ভিতর আদার মূল্য আরো অনেকটাই কমে যাবে, কেননা আদার আমদানি আগের তুলনায় বাড়তেছে কাজেই আদার দাম কমার আশঙ্কা রয়েছে।

রসুনের বর্তমান বাজার মূল্য ২০২৩

রসুনের বাজার কিন্তু বর্তমানে খুবই বেশি, দোকানদার বা ব্যবসায়িকরা বলতেছে এরকম প্রশ্নের দাম নিতে পারবে আর কখনো হয়নি বা হলেও অনেক দিন আগে হয়েছিল। যাইহোক এখন আমরা জানবো রসুনের বর্তমান বাজার মূল্য কত এই সম্পর্কে।

তো বন্ধুরা বাজারের হাই কোয়ালিটির এক কেজি রসুনের বর্তমান বাজার মূল্য হচ্ছে ১৯০ টাকা, অপরদিকে একই রসুন গায়ের রং একটু কালো হওয়ার কারণে প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৮০ টাকা। কোয়ালিটি ফুল এক পাল্লা অর্থাৎ পাঁচ কেজি রসুনের বর্তমান বাজার মূল্য হচ্ছে ৯০০ টাকা, ৯০০ টাকা দিয়েই আপনি এক পাল্লা রসুন কিনতে পারবেন। অপরদিকে আমাদের দেশে অর্থাৎ নাটোরে চাষকৃত রসুনের বাজার মূল্য হচ্ছে ১৫০ টাকা থেকে ১৭০ টাকা, অর্থাৎ যে রসুনটা একটু ভালো সেটার দাম ১৭০ টাকা কেজি এবং যে রেশন টা একটু নিম্নমানের সেটার দাম ১৫০ টাকা কেজি।

ইন্ডিয়ান রসুনের বর্তমান বাজার মূল্য হচ্ছে প্রতি কেজি ১৫০ থেকে ১৬০ টাকা পর্যন্ত, আর এখন বর্তমান সময়ে ইন্ডিয়ান রসুনের আমদানিটা বাড়তেছে। অপরদিকে বর্তমানে চায়না রসুনটা খুব বেশি আমদানি হয়েছে এবং চায়নার রসুন টাই খুব বেশি পরিমাণে বিক্রি হচ্ছে। চায়না রসুনের প্রতি কেজির বাজার মূল্য হচ্ছে ১৯৫ টাকা থেকে ২১০ টাকা পর্যন্ত। আবার বড় সাইজের যে রসুনগুলো রয়েছে ওইগুলো আবার ২৪০ থেকে ২৫০ টাকা পর্যন্ত প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে।

রসুনের মূল্য বৃদ্ধির কারন ২০২৩

সাধারণত প্রতি কেজি রসুন বিক্রি হতো ৭০ থেকে ৮০ টাকা কেজি এবং এতেই পাওয়া যেত বাজারের এক নাম্বার রসুন। কিন্তু বর্তমান সময়ে প্রতি কেজি রসুন বিক্রি হচ্ছে ১৭০ থেকে ১৯০ টাকা পর্যন্ত তো চলুন এবার জেনে নেই এই রসুনের মূল্য বৃদ্ধির কারণ সম্পর্কে।

রসুন এর মূল্য বৃদ্ধির অন্যতম একটি কারণ হচ্ছে আগের তুলনায় বাহিরের দেশ থেকে রসুন আমদানি হচ্ছে না। আগে যেমন ভাবে রসুন আমদানি করা হতো এখন আগের তুলনায় আমদানির সংখ্যা প্রায় অনেক অনেক কমে গিয়েছে যে কারণেই মূলত রসুনের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে।

রসুনের দাম বৃদ্ধির আরও একটি কারণ বলে জানা যায় যে, গতবছর রসুনের মূল্য একবারই কম ছিল যার কারণে বাংলাদেশে অনেক কৃষকরা রসুন চাষ করে পড়তে হয়েছে ক্ষতির মধ্যে। আর গত বছরে কৃষকেরা রসুন চাষ করে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় এই বছর প্রায় ৫০% কৃষকরা রসুন চাষ করা বাদ দিয়ে দিয়েছে। আর মূলত উপরে উল্লেখিত এই দুটি কারণেই রসুনের মূল্য আগের তুলনায় অনেকটাই বৃদ্ধি পেয়ে গেছে।

পেঁয়াজের বর্তমান বাজার মূল্য ২০২৩

পেঁয়াজের বাজার মূল্য যদিও হঠাৎ করে বেড়ে গিয়েছিল কিন্তু বর্তমানে পেঁয়াজের বাজার তেমন একটা বেশি না। পেঁয়াজের বাজারে সাধারণত তিন ধরনের পেঁয়াজ কেনাবেচা হচ্ছে একটা হচ্ছে লো কোয়ালিটি একটা মিডিয়াম কোয়ালিটি এবং একটা হাই কোয়ালিটি। তো চলুন বন্ধুরা এখন আমরা জেনে নেই পেঁয়াজের পাইকারি বাজার মূল্য কত রয়েছে।

লো কোয়ালিটির পেঁয়াজ প্রতি কেজির বাজার মূল্য হচ্ছে ৩০ থেকে ৩২ টাকা পর্যন্ত, অর্থাৎ অর্থাৎ ৩০ থেকে ৩২ টাকার ভিতরেই আপনি পাইকারি করে লো কোয়ালিটির পেঁয়াজ কিনতে পারবেন। মিডিয়াম কোয়ালিটির পেঁয়াজ পাইকারি বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৪২ দরে, এবং অপরদিকে হাই কোয়ালিটির পেঁয়াজ গুলোর পাইকারি বর্তমান বাজার মূল্য হচ্ছে ৪২ থেকে ৪৮ টাকা কেজি। অর্থাৎ আপনি সর্বোচ্চ ৪৮ টাকা কেজি দিয়ে বাজারের সেরা পেঁয়াজ কিন্তু কিনতে পারবেন। আর এটিই ছিল মূলত আজকের পেচের বর্তমান বাজার মূল্য।

আরও পড়ুন:

পরিশেষে কিছু কথা

পেঁয়াজ রসুন ও আদার বর্তমান বাজার মূল্য ২০২৩ এই সম্পর্কিত আর্টিকেলটি আমি আপনাদের সাথে পেশ করেছি। আজকের এই আর্টিকেলে আমি আপনাদের সাথে এই মসলাগুলোর দাম নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি, এবং এটাও জানিয়ে দিয়েছি এই মসলাগুলোর পাইকারি বাজার দর ও খুচরা বাজার দর সম্পর্কে। তো আশা করি বন্ধুরা পেঁয়াজ রসুন ও আদার বর্তমান বাজার মূল্য আপনি জানতে পেরেছেন এবং এগুলো জানার জন্য আর অন্য কোথাও বা অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়ায় আর সার্চ বা খোঁজাখুঁজি করতে হবে না।

Post a Comment

Previous Post Next Post